আমাকে জেলা শ্রেষ্ঠ উদ্যোক্তা ২০১২ পুরুষ্কার প্রদান করেন। ইউডিসিকে জনগণের অধিক আস্থা অজনে ব্যাপক পরিসরে তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার সম্প্রসারনে যুগোপযোগী করার লক্ষ্যে কর্ম চাঞ্চল্যতায় সর্বশক্তি নিয়োগ করি। যার প্রমান স্বরূপ আমাকে আবারও জেলা প্রশাসন জেলা বর্ষসেরা উদ্যোক্তা – ২০১৩, ২০১৪, ২০১৫, ২০১৬ ও ২০১৭ নির্বাচিত করেন। ২০২০ সালে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের আয়োজনে মুজিব শতবর্ষ ই-সেবা ক্যাম্পেইনে চমক দেখানো অংশগ্রহণের জন্য দেশসেরা উদ্যোক্তা (৫ম স্থান) হিসেবে পুরুষ্কৃত হই এবং এটুআই আয়োজিত ২০১৮ সালে এসে কক্সবাজারে অনুষ্ঠিত দেশ সেরা উদ্যোক্তা সম্মেলনে দেশ সেরা উদ্যোক্তা ঘোষনা করেন। ২০১৫ সালে ‘‘এমপাওয়ারিং রুরাল কমিউনিটিস রিচিং দ্য আনরিচড’’ ইউনিয়ন তথ্য ও সেবা কেন্দ্রের প্রকল্প সমাপনী অনুষ্ঠানে বনগ্রাম ইউ ডিসি উদ্যোক্তাহিসেবে আমাকে রংপুর বিভাগীয় শ্রেষ্ঠ উদ্যোক্তা নির্বাচিত করেন। আমাকে প্রতিদিন সকাল নয়টা থেকে রাত নয়টা পর্যন্ত ইউডিসির মাধ্যমে জনগণকেন্দ্রিক সেবা সমূহ আন্তরিকতার সাথে নিশ্চিত করায় ইউডিসির স্বচ্ছলতা সহ আমার জীবিকায় অনেক পরিবর্তন পরিলক্ষিত হয়েছে। আমি প্রায়ই স্বপ্ন দেখি, প্রত্যন্ত অঞ্চলে একটি আইসিটি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র গড়ে তোলার। যার কাজ ইতোমধ্যে সাদুল্লাপুর বাজার এলাকায় বনগ্রাম ইউডিসি-২ নামে একটি ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার উপজেলা প্রশাসন ও ইউনিয়ন পরিষদের সহায়তায় ও পৃষ্ঠপোষকতায় প্রতিষ্ঠা করে তার বাস্তাবায়ন নিশ্চিত করে চলছি। শুধু তাই নয় বনগ্রাম ডিজিটাল কম্পিউটার ট্রেনিং সেন্টারের মাধ্যমে বেকার যুবকদের প্রশিক্ষণ প্রদানের মাধ্যমে দক্ষ জনশক্তি গড়ে তুলতে কাজ করে যাচ্ছি । দিনের পর দিন স্বপ্নের ফেরিওয়ালার মত নিত্য নতুন সেবা ইউডিসিতে প্রদান করে নিজের ও অন্য দুইজন সহকারী উদ্যোক্তার স্বচ্ছলতা সাফল্যের সিড়িতে পৌছে দিচ্ছি।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস